Digital Watch: Buying Guide (Part-1)

Digital Watch

Digital Watch প্রযুক্তির অগ্রগতির এক নিদর্শন যা প্রায়শই অন্য সব পুরনো প্রযুক্তি কে ছাড়িয়ে যায় । এর একটি কারণ কখনো কখনো ডিজিটাল ঘড়িকে এনালগ ঘড়ির চেয়ে কম ফর্মাল মনে করা হয় । ফলে তারা ক্যাজুয়াল পোশাক বা এথলেটদের সাথে সম্প্রকিত। এর মানে এই নয় যে , ডিজিটাল ঘড়ির কোন মূল্যই নেই, কেননা এখন সেল ফোনকে অনেকে টাইম পিস হিসেবে ব্যাবহার করে থাকেন ।

ডিজিটাল ঘড়ির মুল্য বোঝা যায় তাদের সাথে থাকা ফিচার ও তাদের ধরনের উপর।  আপনি যদি একটি ডিজিটাল ঘড়ি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন তাহলে দেখে নিতে পারেন ডিজিটাল ঘড়ি র সম্পর্কে বিস্তারিত ও জেনে নিতে পারেন কেনার গাইডলাইন

Types of Digital Watch:

ডিজিটাল ঘড়ি ক্যাজুয়াল অভজারভারের সাথে অনেক টাই মিলে যায় । এগুলো নিউ মেরিক ফর্মে সময় প্রদর্শন করে থাকে। তথাপিও এগুলোর রয়েছে অনেক ক্যাটাগরি ।

Casual Digital Watch:

ফ্যাশন সচেতন কেউ হয়ত বলে থাকবেন যে, সব ডিজিটাল ঘড়িই ক্যাজুয়াল ঘড়ি। আদতে কিন্তু তা নয়। ডিজিটাল ঘড়ি যখন প্রথম বের হয় তখন তা তাদের বিরল প্রযুক্তির জন্য খুবই ব্যায়বভুল ছিল । এখন যেহেতু প্রযুক্তিগুলোকে কম খরচে বানানো সম্ভব হচ্ছে তাই এর দাম ও কমে গেছে অনেক। এই দাম কমে যাওয়াতে অনেকে ডিজিটাল ঘড়িকে শুধুমাত্র ক্যাজুয়াল সেটিংয়ের ঘড়ি মনে করছেন।

Formal Digital Watch:

কিছু ডিজিটাল ঘড়ি অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি ফর্মাল । এখনো ডিজিটাল ঘড়ি ফর্মাল পরিবেশে পরা নিয়ে কিছু দ্বিধা রয়েছে তবে নির্মাতার এখন এ নিয়ে অনেক বিস্তারিত ও দামি ডিজিটাল ঘড়ি বানাতে কাজ করে যাচ্ছেন যেগুলো কর্মক্ষেত্রে পরা যাবে ।

এদের কিছু তৈরি করা হচ্ছে সবচেয়ে ভাল এনালগ ঘড়ি বানানোর উপাদান দিয়ে। অন্যগুলো টিকে থাকার কথা চিন্তা করে সেরকম উপাদান দিয়ে বানানো হচ্ছে যেমনঃ টাইটেনিয়াম যেগুলো খুব দামি নয়।

Sports Digital Watch:

এখন পর্যন্ত সবচেয়ে জনপ্রিয় হওয়া ডিজিটাল ঘড়ির ক্যাটাগরি হল স্পোর্টস ঘড়ি। উৎপাদনকারী এটি বুজতে পেরেছেন যে, যেসব লোকেরা খেলাধুলা বা ফিট নেসের সাথে জড়িত তারা এমন কিছু ফিচার উপভোগ করে যেগুলো শুধুমাত্র ডিজিটাল ঘড়িতেই পাওয়া যায় । অধিকন্তু এটি এমন একটি ঘড়ি যা কিনা মুভমেন্টে কোন ধরনের বাধার সৃস্টি করে না অতিরিক্ত কোন আইটেম বহনেও বাধ্য করে না।

স্পোর্টস ঘড়ি দীঘকাল টিকে থাকার মত করে বানানো হয় একই সাথে তারা পানি বা লবণের সাথেও মানিয়ে চলতে সক্ষম । অনেক ডিজিটাল ঘড়িতে এখন স্টপ ওয়াচ ফিচার থাকে। হাই এন্ড স্পোর্টস ঘড়ি এর বাইরে ও রয়েছে অডমিটার, এল্টিমিটার, জিপিএস লোকেশান টুল, এবং হার্ট রেট মনিটর। এত বেশি টুল একসাথে থাকাতে ডিজিটাল ঘড়ি বিভিন্ন রকমের কাজে সাহায্য করছে ।

ডিজিটাল ঘড়ির ফিচার:

ডিজিটাল ঘড়িতে এমন সব ফিচার থাকে যার ফলে এদেরকে আর শুধুমাত্র সময় বলে দেবার যন্ত্র মনে করা হয় না । সাধারন নিয়মেই স্পোর্টস ঘড়িতে ডিজিটাল ঘড়ির তুলনায় অনেক বেশি ফিচার থাকবে। কিন্তু এমন কোন গাইড লাইন বা নিয়ম ঠিক করে দেয়া নেই যেখানে বলে দেয়া আছে কোন ঘড়িতে কোন ফিচার থাকবে।